আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীরা অস্ট্রেলিয়ার বদলে অন্য গন্তব্যের সন্ধান করছে

Karen Celis

Karen Celis Source: Karen Celis

Get the SBS Audio app

Other ways to listen

আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের কল্যানে সহায়তার অভাব এবং সীমান্ত বন্ধ থাকার কারণে অস্ট্রেলিয়ার সুনাম ক্ষুন্ন হতে পারে বলে হুঁশিয়ারি দেয়া হয়েছে।মাইগ্রেশন এজেন্টরা বলছেন যে এটি বাস্তবে পরিণত হয়েছে যে হাজার হাজার শিক্ষার্থীরা তাদের সিদ্ধান্ত পাল্টিয়ে কানাডার দিকে ঝুঁকছে এবং এ ব্যাপারে সরকারের অস্পষ্ট বার্তা নিয়ে সমালোচনা হচ্ছে প্রচুর।



অস্ট্রেলিয়ার বিশ্ববিদ্যালয়গুলির আবেদন বা অফার আছে এমন ১৫০০ জনের ও বেশি আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীর উপর চালানো একটি সমীক্ষায় দেখা গেছে যে অর্ধেকেরও বেশি প্রায় ৫৩ শতাংশ গন্তব্য পরিবর্তনের বিষয়ে বিবেচনা করছে।

কানাডা দ্রুতই পছন্দের গন্তব্য হয়ে উঠছে কারণ এটি অক্টোবর মাসে আন্তর্জাতিক ছাত্রদের জন্য তার সীমানা পুনরায় চালু করেছে এবং মহামারীকালীন সময়ে আন্তর্জাতিক ছাত্রদের সরকার কল্যাণ সহায়তা প্রসারিত করে।

অস্ট্রেলিয়ান মাইগ্রেশন এজেন্ট মেলানিয়া ম্যাকফারলেন সাধারণত লাতিন আমেরিকার শিক্ষার্থীদের এখানে ভ্রমণে সহায়তা করতেন।
কিন্তু এখন আর করছেন না।

আন্তর্জাতিক শিক্ষা পরামর্শদাতা রড হার্পস বলেন যে পরিস্থিতি কেন খারাপের দিকে যাচ্ছে সেই বার্তাটি অস্পষ্ট।

বিলম্বিত পাইলট কর্মসূচির আওতায় কেবল মাত্র অল্প সংখ্যক আন্তর্জাতিক ছাত্রদের দেশে প্রবেশের অনুমতি দেওয়া হবে নর্দান টেরিটরি,সাউথ অস্ট্রেলিয়া ,এবং এসিটিতে। বাকি রাজ্য এবং টেরিটরিগুলিকে এই মাসের শেষের দিকে ফেডারেল সরকারের কাছে পরিকল্পনা জমা দিতে বলা হয়েছে যাতে করে ক্রিসমাসের পরে আন্তর্জাতিক ছাত্রদের অস্ট্রেলিয়াতে আসাটা শুরু করা যাতে পারে।

এক বিবৃতিতে ফেডারেল শিক্ষামন্ত্রী ড্যান তেহান এসবিএস নিউজকে বলেছেন, "আমাদের সরকার আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের নিরাপদে অস্ট্রেলিয়ায় ফিরেয়ে আনতে চায় যাতে করে বিদেশে অবস্থান রত অস্ট্রেলিয়ান নাগরিকরা যারা ফিরতে চায় তাদের যাতে কোনো অসুবিধা না হয় ।"

তবে ক্যারেনের মতে এটি খুবই সামান্য, খুব দেরী করা হয়েছে

এবং আপনি sbs.com.au/coronavirus এ আপনার ভাষায় করোনাভাইরাস সম্পর্কে আপ টু ডেট থাকতে পারেন।


Share